
স্টাফ রিপোর্টার
কুমিল্লা নগরীর নুরপুর এলাকার নাসির মিয়া (৫৫)ওরফে (নাসির ড্রাইভার) নামের ব্যক্তি ছেলের বউকে ধর্ষণ, ধর্ষণের অভিযোগ আসে। নগরীর নুরপুর ১৮ নং ওয়ার্ড মুরগি বাড়ি গলি নাসির ড্রাইভার বাড়িতে ঘটনাটি ঘটে।উক্ত ঘটনার বিবরণে ভুক্তভোগী মোসাঃ লাকী আক্তার সাথে কথিত ধর্ষণকারী নাসির মিয়া ওরফে (নাসির ড্রাইভার) নামে পরিচিত নাসির মিয়া পুত্র সন্তানের সাথে ও প্রবাসী মিজানের সাথে ইসলামী শরীয়া মোতাবেক বিবাহের হয়। কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানায় একটি মামলার অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল মামলাটি চলমান অবস্থায় ধর্ষণকারী নাসির ড্রাইভারকে কোতোয়ালি থানার পুলিশ আটক করতে সফল হয়। আটকৃত তার ছেলে মালয়েশিয়া প্রবাসী মিজানকে দিয়ে ভুক্তভোগী ধর্ষণের স্বীকারোক্তি দেওয়ার পর প্রবাসে মিজান তার স্ত্রীর কে ধর্ষণ বিষয় জানতে পারলে তাকে কল কল দিয়ে তার বাবা-মায়ের কাছে থাকতে বলেন মোবাইলের মাধ্যমে ভুক্তভোগী কে বর্তমানে লাকি আক্তার তার বাবা মার কাছে রয়েছে বলে জানা যায়। পরে এর দর্শনের বিষয়টি ভুক্তভোগী লাকী শ্বশুরবাড়ির পরিবার স্বীকার করতে চায়নায় পরে ভুক্তভোগী লাকি আক্তারকে ডিএনএ টেস্ট করে ধর্ষনের বিষয়টি প্রমাণ হয়। এ বিষয়টি জানার পর ও প্রমাণ ভিত্তিতে লাক আক্তারের মা নিজের বাদী হয়ে থানায় একটি ধর্ষন মামলা দায়ের করেন,আমরা বিবরনে জানা যায় ভুক্তভোগী লাখি আক্তার একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে তার শ্বশুরবাড়ির সকলের চলে যান পরে একা বাড়িতে থাকাকালীন সময়ে তার শশুর তাকে একা পেয়ে ঘরে ঢুকে তার নিজ কক্ষে তার পরনের পোশাক নিয়ে টানাটানি করে ধর্ষণকারী নাসির তাকে বাধা দৃষ্টি করলে ভুক্তভোগী কে প্রাণে মারার অস্ত্র দেখিয়ে ধর্ষণের শিকার করে এক পর্যায়ে তার পড়নে পোশাক খুলে তাকে নিজের মতো করে অত্যাচার করে চালিয়ে গিয়েছে বলে মামলার বিবরণে জানা যায়। অতঃপর ঘটনাটি বিবাদীকে ২০-২-২০২৫ইং আনুমান ৯:০০ ঘটিকার সময় বাদী হাসিনা বেগম তার মা আমার মেয়ে নিকট থেকে জেনে শুনে এবং পারিবারিকভাবে আলোচনা করায় থানায় আসিয়া অথবা অভিযোগ বিলম্ব হয় তিনি।