দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার ধনুয়াখোলা গ্রামের বাসিন্দা, কালীর বাজার ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. সেকান্দর আলী (৬৪), ধনুয়াখোলা গ্রামের মো. শাহীন (৩৯), সৈয়দপুর গ্রামের মো. সাদ্দাম হোসেন (৩২), কমলাপুর গ্রামের বাসিন্দা কালীর বাজার ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সাইফুল ইসলাম (২১), যশপুর গ্রামের মফিজ ভান্ডারী (৬২), কমলাপুর গ্রামের মো. কাওছার (৩২), একই গ্রামের মো. রিয়াজ ওরফে রিয়াদ (৩৩), মো. কামাল হোসেন (৪২), মনশাসন গ্রামের বিল্লাল (৩৪), হোসেনপুর গ্রামের আবদুল কাদের (৪৪), রায়চৌ গ্রামের মো. ইব্রাহীম খলিল (৪৫) ও মো. মেহেদী হাসান ওরফে রুবেল (৩৫), বুড়িচং উপজেলার নারায়ণসার গ্রামের আনোয়ার (৫০) এবং সৈয়দপুর গ্রামের জয়নাল আবেদীন ওরফে ল্যাংড়া জয়নাল (৪৫)। এর মধ্যে কাওছার, রিয়াজ, বিল্লাল পলাতক। রায় ঘোষণার সময় আদালতের কাঠগড়ায় সেকান্দরসহ ১১ জন উপস্থিত ছিলেন।
সেকান্দর চেয়ারম্যানের নির্দেশে ও পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী অপর আসামিরা হাত-পা ভেঙে ও থেঁতলে রক্তাক্ত জখম করে পারভেজের হাঁটু ও কনুইতে ছিদ্র করে হত্যা করেন।